চীনা ঋণের ফাঁদে আটকা বহু দেশ, দাবি মার্কিন সংস্থার
– দৈনিক ঠাকুরগাঁও নিউজ ডেস্ক –
প্রকাশিত: ২ অক্টোবর ২০২১
খুব বেশি দিন আগের কথা নয়, যখন চীন নিজেই বিদেশী অর্থসাহায্য নিতো। তবে এখন সবকিছুই উল্টে গেছে - এখন চীনের কাছ থেকে উন্নয়ন প্রকল্পের জন্য ঋণ নিচ্ছে দেড় শতাধিক দেশ এবং তার পরিমাণ শুনলে অনেকেরই চোখ ছানাবড়া হয়ে যাবে।
নতুন এক হিসেবে বলা হচ্ছে, যুক্তরাষ্ট্রসহ বিশ্বের প্রধান শক্তিধর দেশগুলো অন্য দেশকে উন্নয়নের জন্য যে অর্থ সহায়তা দিচ্ছে - তার কমপক্ষে দ্বিগুণ বেশি অর্থ দিচ্ছে চীন।
যুক্তরাষ্ট্রের ভার্জিনিয়া অঙ্গরাজ্যের উইলিয়াম অ্যান্ড মেরি বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষণা কেন্দ্র এইডডাটা-র এক জরিপে দেখা যাচ্ছে, ১৮ বছর সময়কালে চীন মোট ১৬৫টি দেশে মঞ্জুরি বা ঋণ হিসেবে ৮৪ হাজার ৩০০ কোটি ডলার পরিমাণ অর্থ দিয়েছে এবং তা খরচ হয়েছে ১৩ হাজার ৪২৭টি অবকাঠামো প্রকল্পে। এই অর্থের অধিকাংশই হচ্ছে চীনের বিভিন্ন রাষ্ট্রীয় ব্যাংক থেকে আসা, এবং এগুলো দেওয়া হয়েছে চড়া সুদে ‘ঝুঁকিপূর্ণ ঋণ’ হিসেবে।
এর এক বড় অংশই চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিংয়ের উচ্চাভিলাষী ‘বেল্ট অ্যান্ড রোড ইনিশিয়েটিভ’ বা বিআরআই প্রকল্পের সাথে সম্পর্কিত। বিশ্ব বাণিজ্যের নতুন নতুন পথ নির্মাণের জন্য ২০১৩ সালে এ প্রকল্প শুরু হয়।
অনেক দেশের ঘাড়ে ঋণের বোঝা?
সমালোচকরা আশঙ্কা প্রকাশ করেন যে, চড়া সুদের যেসব ঋণ থেকে চীনের এসব প্রকল্পের অর্থায়ন হচ্ছে - তা অনেক দেশের জনগণের অগোচরেই তাদের কাঁধে বিশাল ঋণের বোঝা চাপিয়ে দিচ্ছে। এখন চীনা কর্মকর্তারাও এ ব্যাপারে খোঁজখবর নিতে শুরু করেছেন।
এইডডাটার গবেষকরা চার বছর ধরে অনুসন্ধান করেছেন - চীনের দেওয়া ঋণ সারা বিশ্বে কোথায় কোথায় যাচ্ছে এবং তা কীভাবে খরচ করা হচ্ছে। তারা বলছেন, চীন সরকারের মন্ত্রণালয়গুলো নিয়মিত তাদের কাছ থেকে তথ্য নিচ্ছেন যে তাদের অর্থ বিদেশে কীভাবে ব্যবহৃত হচ্ছে।
এইডডাটার নির্বাহী পরিচালক ব্র্যাড পার্কস বলছেন, তাদের সাথে চীনের সরকারি কর্মকর্তাদের সব সময়ই কথা হচ্ছে এবং তারা বলছেন, অভ্যন্তরীণভাবে তারা এসব উপাত্ত হাতে পান না।
লাওস-চীন রেললাইন প্রকল্প
চীনের দেওয়া ঋণে অর্থায়িত উদ্যোগগুলোর একটা বড় উদাহরণ হিসেবে দেখা হচ্ছে চীন ও তার প্রতিবেশী লাওসের মধ্যে রেলপথ নির্মাণের প্রকল্পটিকে। গত কয়েক দশক ধরে রাজনীতিবিদরা এমন একটি সংযোগের স্বপ্ন দেখছিলেন, যাতে ভূ-বেষ্টিত দক্ষিণ-পশ্চিম চীনের সাথে দক্ষিণপূর্ব এশিয়ার সরাসরি যোগাযোগ তৈরি হতে পারে।
কিন্তু প্রকৌশলীরা বলেছেন, এ প্রকল্প হবে অত্যন্ত ব্যয়বহুল - কারণ এই রেললাইন পাততে হবে উঁচু পার্বত্য এলাকা দিয়ে, অনেকগুলো সুড়ঙ্গ ও সেতু বানাতে হবে। লাওস একটি গরিব দেশ এবং এ প্রকল্পের সামান্য অংশের খরচ মেটানোর ক্ষমতাও তাদের নেই। কিন্তু চীনের উচ্চাভিলাষী ব্যাংকাররা মঞ্চে প্রবেশ করার সাথে সাথেই এই চিত্রটা পাল্টে গেল।
চীনের কয়েকটি রাষ্ট্রীয় কোম্পানি এবং রাষ্ট্রীয় ঋণদাতাদের একটি কনসোর্টিয়াম এ প্রকল্পে সহায়তা দিলো। মোট ৫৯০ কোটি ডলারের সেই রেললাইন এখন চালু হবার পথে। ডিসেম্বর মাসেই এতে ট্রেন চলাচল শুরু হবার কথা। তবে লাওসকে এ জন্য ৪৮ কোটি ডলারের একটি ঋণ নিতে হয়েছিল একটি চীনা ব্যাংক থেকে - যাতে ওই প্রকল্পে দেশটির যে ইকুইটি তার অর্থায়ন করা যায়।
লাওসের অর্থনীতিতে সামান্য যে কয়েকটি খাত লাভজনক - তার একটি হচ্ছে তাদের পটাশের খনি। এই খনির আয়কে কাজে লাগিয়ে দেশটি সেই বিশাল ঋণ নিয়েছিল।
হংকংয়ের বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষণা সহযোগী অধ্যাপক ওয়ানজিং কেলি চেন বলছেন, ‘লাওসের ইকুইটি অংশ অর্থায়নের জন্য চীনের এক্সিম ব্যংক যে ঋণ দেয় - তাতেই বোঝা যায় চীনা রাষ্ট্র এই প্রকল্প বাস্তবায়ন করতে কতটা উদগ্রীব ছিল।’
এই রেল লাইনের অধিকাংশেরই মালিক চীনা-নিয়ন্ত্রিত রেলওয়ে গ্রুপ। কিন্তু চুক্তিটা করা হয়েছে এমনভাবে যে রেলপথের ঋণের জন্য চূড়ান্তভাবে দায়ী হচ্ছে লাওস সরকার। এই চুক্তির কারণে আন্তর্জাতিক ঋণদাতাদের কাছে লাওসের রেটিং একেবারে নিচে নেমে যায়।
লাওসের দেউলিয়া হবার উপক্রম হলো ২০২০ সালের সেপ্টেম্বরে। তখন দেশটি চীনা দাতাদের ঋণের ভার হালকা করতে তাদের একটি বড় সম্পদ জ্বালানি গ্রিডের একাংশ ৬০ কোটি ডলারে চীনের কাছেই বিক্রি করে দিল। এ ঘটনা যখন ঘটছে - তখনও সেই রেললাইন চালুই হয়নি।
অন্য দেশে উন্নয়নের অর্থায়নে সবাইকে ছাড়িয়ে গেছে চীন
লাওসের রেল প্রকল্প যে চীনা রাষ্ট্রীয় ব্যাংকগুলোর একমাত্র ঝুঁকিপূর্ণ উদ্যোগ - তা মোটেও নয়। কিন্তু তারপরও অনেকগুলো নিম্ন ও মধ্য আয়ের দেশের কাছে অর্থের সবচেয়ে বড় উৎস হচ্ছে চীন।
ব্র্যাড পার্কস বলছেন, কোনো এক বছরে চীনের গড় আন্তর্জাতিক অর্থায়নের পরিমাণ হচ্ছে ৮ হাজার ৫০০ কোটি ডলার। এর সাথে তুলনায় দেখা যাচ্ছে - যুক্তরাষ্ট্র প্রতি বছর বৈশ্বিক উন্নয়ন কার্যক্রমে যে সহায়তা দিচ্ছে - তার পরিমাণ হলো মাত্র প্রায় ৩ হাজার ৭০০ কোটি ডলার।
চীনা ঋণ চুক্তির অনেক তথ্যই গোপন রাখা হয়
আন্তর্জাতিক উন্নয়ন প্রকল্প অর্থায়নের ক্ষেত্রে চীন অনেক আগেই অন্য সব দেশকে ছাড়িয়ে গেছে। কিন্তু বেইজিং যেভাবে এ স্তরে উন্নীত হয়েছে তা একেবারেই ব্যতিক্রমী বলে জানিয়েছে এইডডাটা। অতীতে এক সময় আফ্রিকান দেশগুলোকে ঋণের ফাঁদে ফেলার জন্য দোষ দেওয়া হতো পশ্চিমা দেশগুলোকে।
চীন এসব দেশকে অর্থ ঋণ দিচ্ছে অন্য কায়দায়। এখানে এক দেশ থেকে অন্য দেশে মঞ্জুরি বা ঋণের মাধ্যমে প্রকল্প অর্থায়ন করা হচ্ছে না। বরং চীন যে ঋণ দিচ্ছে তার প্রায় সবটাই আসছে রাষ্ট্রীয় ব্যাংকের ঋণ হিসেবে।
গ্রহীতা দেশের সরকারি ঋণের যে আনুষ্ঠানিক বিবরণ থাকে - তাতে চীন থেকে নেওয়া এসব ঋণের কথা উল্লেখ করা হয় না। কারণ চীনের রাষ্ট্রীয় ব্যাংকগুলোর সাথে করা এসব চুক্তিতে অনেক সময়ই কেন্দ্রীয় সরকারের কোনো প্রতিষ্ঠানের নাম থাকে না। ফলে এসব চুক্তি থেকে যায় সরকারের দলিলপত্রের বাইরে। তা ছাড়া এতে গোপনীয়তা সংক্রান্ত যেসব ধারা থাকে তার ফলেও সরকার জানতে পারে না - ঋণ নেওয়ার সময় বন্ধ দরজার ওপাশে ঠিক কী সমঝোতা হয়েছিল।
এইডডাটা বলছে, এই ধরনের অজানা ঋণের পরিমাণ ৩৮ হাজার ৫০০ কোটি ডলার পর্যন্ত হতে পারে। চীন যে সব রাষ্ট্রীয় উন্নয়ন ঋণ দেয় - তার বিপরীতে অনেক সময় অস্বাভাবিক ধরনের কোল্যাটেরাল দাবি করা হয়। ইদানিং প্রায়ই চীনা ঋণ গ্রহীতাকে প্রাকৃতিক সম্পদ বিক্রি করে পাওয়া নগদ অর্থ দেওয়ার অঙ্গীকার করতে হচ্ছে।
উদাহরণ হিসেবে বলা যায়, ভেনেজুয়েলার সাথে একটি চুক্তি হয়েছে যাতে বলা হয়, ঋণগ্রহীতা তেল বিক্রি করে যে বৈদেশিক মুদ্রা পাবে তা সরাসরি চীন-নিয়ন্ত্রিত একটি ব্যাংকের অ্যাকাউন্টে জমা দিতে হবে। ঋণের কিস্তি পরিশোধে ব্যর্থ হলে চীনা ঋণদাতা সাথে সাথেই অ্যাকাউন্টে থাকা সেই অর্থ তুলে নিতে পারবে।
ব্র্যাড পার্কস বলছেন, অত্যন্ত দরিদ্র কোনো দেশের আয় করা ডলার বা ইউরো এভাবে একটি বিদেশের অ্যাকাউন্টে আটকে থাকছে - যার নিয়ন্ত্রক একটি বিদেশী শক্তি। জর্জটাউন বিশ্ববিদ্যালয়ের আইনের অধ্যাপক অ্যানা জেলপার্ন বলছেন, চীন এখানে বলা যায় বুদ্ধি এবং জোর খাটিয়ে তাদের নিজস্ব স্বার্থ রক্ষা করছে।
তিনি বলছেন, ‘অনেক দেশই আছে যারা ঋণগ্রহীতা হিসেবে সুবিধের নয়। তাই তারা যদি ঋণ শোধ করতে না পারে, তখন এটা আশা করা যায় না যে তারা বন্দরের মত একটা অবকাঠামো বা সম্পদ অন্যের হাতে তুলে দেবে।’
সূত্র: বিবিসি
– দৈনিক ঠাকুরগাঁও নিউজ ডেস্ক –- ঠাকুরগাঁও জেলা কৃষকলীগের ৫২ তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী পালন
- ইসরায়েলের হামলাকে স্বীকার করছে না ইরান
- তীব্র তাপদাহেও যেভাবে ঘর থাকবে কনকনে ঠান্ডা
- বিএনপি পথহারা পথিক: ওবায়দুল কাদের
- আওয়ামী লীগ প্রতিশোধপরায়ণ হয়ে কিছু করেনি: প্রধানমন্ত্রী
- মারা গেছেন জাতীয় পতাকার নকশাকার মুক্তিযোদ্ধা শিব নারায়ণ দাস
- আইপিএল থেকে চাইলেও যে কারণে যেতে পারেননি বাংলাদেশি এক ক্রিকেটার
- জুম্মাবার ও নামাজের গুরুত্ব
- শিল্পী সমিতির নির্বাচনে এফডিসিতে নিরাপত্তা জোরদার
- বিজিপির আরো ১৩ সদস্য আশ্রয় নিলো বাংলাদেশে
- বিজিপির আরো ১৩ সদস্য আশ্রয় নিলো বাংলাদেশে
- সড়কে দুর্ঘটনা রোধে প্রতিদিন মোবাইল কোর্ট পরিচালনার নির্দেশ
- তীব্র গরমের মধ্যেই ধেয়ে আসছে ঝড়-শিলাবৃষ্টি
- ইসরায়েলের হামলার পর প্রধান দুটি বিমানবন্দরে ফ্লাইট চলাচল শুরু
- ইসরায়েল পাল্টা হামলা চালিয়েছে ইরানে
- দ্রুত শিক্ষকদের শূন্য পদ পূরণের সুপারিশ
- বিচ্ছিন্নভাবে দেশের স্বার্থ অর্জন করার সুযোগ নেই: সেনা প্রধান
- মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের সদস্যদের সম্মানি বাড়বে
- ২৪ এপ্রিল ব্যাংকক যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী
- দাবদাহে পুড়ছে দেশ, সুস্থ থাকতে যা করবেন
- ‘উপজেলা নির্বাচনে কেউ প্রভাব বিস্তার করতে এলে ব্যবস্থা’
- বাংলাদেশে শিশুখাদ্য নিডো-সেরেলাক নিয়ে ভয়ঙ্কর তথ্য
- ঘরে বসে আয়ের প্রলোভন, পলকেই নিঃস্ব হচ্ছে মানুষ
- উপজেলা নির্বাচন: প্রথম ধাপে বৈধ এক হাজার ৭৮৬ প্রার্থী
- অপপ্রচার রোধে ভারতীয় প্রতিষ্ঠানের সহযোগিতা নেয়া হবে
- নাশকতার মামলায় জেলা যুবদলের সভাপতি কারাগারে
- সাত বিভাগে বৃষ্টির সম্ভাবনা
- প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ ও প্রদর্শনী উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী
- বিরলে গ্রাম আদালত বিষয়ক দিনব্যাপী কর্মশালা অনুষ্ঠিত
- রংপুরে সংবর্ধনায় সিক্ত ব্যরিস্টার আনিকা তাসনিয়া
- বিদেশে দক্ষ কর্মী পাঠাতে আরো উদ্যোগী হতে হবে: প্রতিমন্ত্রী শফিকুর
- সংগত কারণ ছাড়া প্রকল্পের ধীরগতি মানা হবে না: রেলমন্ত্রী
- ঈদযাত্রা: ৩ ঘণ্টায় পশ্চিমাঞ্চলের সাড়ে ১২ হাজার টিকিট বিক্রি
- ‘ঈদের আগেই মুক্ত করা হবে এমভি আবদুল্লাহর ২৩ নাবিককে’
- ঈদে স্বপ্ন বাড়ি যায়নি বেরোবি শিক্ষার্থী আফ্রিদির, ফিরবে লাশ হয়ে
- ‘জিম্মি এমভি আব্দুল্লাহ উদ্ধারে কোনো রক্তক্ষয়ী অভিযান নয়’
- সূচকের উত্থানে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
- কেমন যাচ্ছে সংসার, জানালেন রকুল
- নির্বাচনে মন্ত্রী-এমপিরা হস্তক্ষেপ করবে না: ওবায়দুল কাদের
- পুলিশের পা ধরে কাঁদলেন মায়ের ওষুধ কিনতে যাওয়া যুবক, অতঃপর...
- ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে প্রকল্পের সার্বিক অগ্রগতি ৭২.৫১ শতাংশ
- ভারতের নির্বাচনের পর দিল্লি সফরে যাবেন প্রধানমন্ত্রী
- হরিপুরে ভূমিতে দ্বন্দ্ব ও দ্বন্দ্বের রূপান্তর বিষয়ক সেমিনার
- সন্ধ্যায় জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধানমন্ত্রী
- ৪-৫ দিনের মধ্যেই যানজট থেকে মুক্তি পাবে ঢাকাবাসী
- মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে ধারণ করে এগিয়ে যেতে হবে: গণপূর্তমন্ত্রী
- গাজায় মৃত্যু ৩৩ হাজার ছাড়াল, ঘণ্টায় ৪ শিশু মৃত্যু
- তুরস্কে আঞ্চলিক নির্বাচনে এরদোগান বিরোধীদের জয়
- শ্রমিকের অধিকার সুরক্ষিত রাখতে কাজ করবো: শ্রম প্রতিমন্ত্রী
- ‘সোনার বাংলা বিনির্মাণে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করতে হবে’