পরিবেশ সংরক্ষণে মুজিববর্ষ
– দৈনিক ঠাকুরগাঁও নিউজ ডেস্ক –
প্রকাশিত: ২৩ আগস্ট ২০২০
ড. মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলম
স্বাধীন বাংলাদেশের স্থপতি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১৯২০ সালের ১৭ মার্চ গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় জন্মগ্রহণ করেন। ১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলন, ১৯৬৬ সালের ছয় দফা, ৬৯-এর গণঅভ্যুত্থানে বঙ্গবন্ধুর অবদান অনস্বীকার্য। তিনি ১৯৭০ সালের সাধারণ নির্বাচনেও একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করেছিলেন। বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে ১৯৭১ সালে বাঙালি জাতি যার যা ছিল তা নিয়েই পূর্ব পাকিস্তানের বিরুদ্ধে স্বাধীনতাযুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়ে স্বাধীন বাংলাদেশের মানচিত্র বিশ্বের দরবারে তুলে ধরেন। বঙ্গবন্ধুর সেই ঐতিহাসিক নেতৃত্ব আজ বাঙালি জাতি বৃক্ষরোপণের মাধ্যমে স্মরণ করছে। প্রাণঘাতী করোনার মহামারিতে বাঙালি জাতি পরিবেশ সংরক্ষণের জন্য বঙ্গবন্ধুর জন্মের শত বছর পরেও বৃক্ষরোপণের মাধ্যমে প্রকৃতির প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রদর্শন করছে।
বিশ্ব নেতারা পরিবেশের বিপর্যয় নিয়ে উদ্বিগ্ন হওয়ায় করোনা দুর্যোগের সময়ও বঙ্গবন্ধু কন্যা দেশরত্ন শেখ হাসিনা জাতির জনকের জন্মশতবার্ষিকী উপলক্ষে পরিবেশ সংরক্ষণের জন্য প্রায় এক কোটির বেশি বৃক্ষরোপণ করে সমগ্র বিশ্বকে তাক লাগিয়ে দিয়েছেন। বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনার নেতৃত্বে অনেকেই ব্যক্তিগত উদ্যোগে হাজার হাজার বৃক্ষরোপণ করেছেন। অন্যদিকে সরকারি- বেসরকারি, আধাসরকারি ও স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠানেও শত শত গাছ লাগিয়ে মুজিববর্ষ উদযাপিত হচ্ছে। দৈনন্দিন দায়িত্বের অংশ হিসেবে জননেত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের বন ও পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদকীয় শাখা মুজিববর্ষকে সামনে রেখে সারা বছরই অনবরত গাছ লাগিয়ে যাচ্ছে। গাছ মানুষের প্রাণ, সেই প্রাণকে রক্ষা করার জন্য মুজিববর্ষের অবদান বাঙালি জাতি তাদের বুকে ধরে রাখবে।
বাংলাদেশে প্রায় ২.৬ মিলিয়ন হেক্টর বনাঞ্চল রয়েছে। দেশে মোট ভূমির প্রায় ১৭.৪ শতাংশ বনাঞ্চল। জিডিপিতে বনাঞ্চলের অবদান প্রায় ৩ শতাংশ। বিশ্বখাদ্য ও কৃষি সংস্থার মতে, বাংলাদেশে বছরে প্রায় ২৬০০ হেক্টর বনভূমি ধ্বংস হচ্ছে। কিন্তু স্বাস্থ্যসম্মত পরিবেশ সংরক্ষণের জন্য মোট ভূমির প্রায় ২৫ শতাংশ বনভূমি থাকা উচিত। বর্তমানে বিপুল এই জনসংখ্যার দেশে স্বাস্থ্যসম্মত পরিবেশের জন্য প্রায় ৭.৬ শতাংশ বনভূমি কম রয়েছে। জনসংখ্যা যে হারে বাড়ছে সেই হারে বাড়তে থাকলে ২০৫০ সালে বাংলাদেশের জনসংখ্যা দ্বিগুণ হয়ে দাঁড়াবে। ভবিষ্যতে বাড়তি জনসংখ্যার চাপে প্রকৃতিতে ভারসাম্যহীনতা দেখা দিতে পারে। প্রতিনিয়ত বনভূমি উজাড় করে মানুষ তাদের প্রয়োজনে ঘরবাড়ি, রাস্তাঘাট ও কলকারখানা নির্মাণ করে যাচ্ছে। পরিসংখ্যান বলে দিচ্ছে, জনসংখ্যা বৃদ্ধির সঙ্গে বনভূমি ধ্বংসের নিবিড় সম্পর্ক রয়েছে।
মোটা দাগে বলা যেতে পারে, অতিরিক্ত জনসংখ্যার চাপে বনায়ন ধ্বংসের পাশাপাশি কলকারখানা ও অপরিকল্পিত নগরায়ণ লাগামহীনভাবে বাড়ছে। ফলে প্রতিনিয়তই গ্রিন হাউস গ্যাস যেমন—কার্বন ডাই-অক্সাইড, নাইট্রোজেন অক্সাইড, সিএফসিসহ অন্যান্য দূষিত উপাদান বায়ুমণ্ডলে বেড়েই যাচ্ছে। এই গ্রিন হাউস গ্যাস ভূ-পৃষ্ঠ হতে নির্গত তাপমাত্রা বায়ুমণ্ডলের ট্রপোস্পেয়ারের ওপরে যেতে বাধা প্রদান করে। ফলে ভূ-পৃষ্ঠে মানুষ ও অন্যান্য প্রাণীর বেঁচে থাকার জন্য প্রয়োজনীয় তাপমাত্রা সহনীয় মাত্রার চেয়ে বেশি দেখা যায়।
গবেষণা অনুযায়ী ধারণা করা হচ্ছে, আগামী ১০ বছরে পৃথিবীর তাপমাত্রা বেড়ে যাবে। বর্তমানে বৈশ্বিক উষ্ণতা বৃদ্ধির ফলে পৃথিবীর উত্তর গোলার্ধে এন্টার্কটিকা অঞ্চলের বরফখণ্ড গলে সাগরের পানির উচ্চতা বেড়ে যাচ্ছে। আশঙ্কা করা হচ্ছে, আগামী ২০৫০ সালের মধ্যে বাংলাদেশের প্রায় ১১ শতাংশ পানিতে তলিয়ে যেতে পারে। সাগরের পানির উচ্চতা বছরে প্রায় ১.৫ মিলিমিটার বাড়ছে। সমুদ্রের লবণাক্ত পানি বিশুদ্ধ পানির সঙ্গে মিশ্রিত হয়ে উপকূলীয় অঞ্চলের কৃষির ওপর ক্ষতিকর প্রভাব সৃষ্টি করছে। বৈশ্বিক উষ্ণতা বৃদ্ধির ফলে ঘূর্ণিঝড়, বন্যা ও খরাসহ বিভিন্ন ধরনের প্রাকৃতিক দুর্যোগ বেড়ে গিয়ে মৎস্যসহ অন্যান্য প্রাণীও ক্ষতির সম্মুখীন হচ্ছে। এভাবে বৈশ্বিক উষ্ণতা বৃদ্ধির প্রভাবে শীতকাল ছোট হয়ে গ্রীষ্মকাল বড় হয়ে যাওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। ফলে শীতকালে উৎপাদিত যে সকল ফসলের নির্দিষ্ট দিন ও তাপমাত্রার প্রয়োজন সেই সকল ফসলের উৎপাদন হঠাৎ কমে যাবে। মোট উৎপাদনের অঙ্ক কমে গিয়ে খাদ্য সংকটসহ দুর্ভিক্ষ দেখা দিতে পারে। আবার তাপমাত্রা বৃদ্ধির কারণে নতুন নতুন পোকামাকড় ও রোগ জীবাণুর আবির্ভাবও দেখা দিতে পারে। মাঠে উৎপাদিত কৃষি ফসলের চিন্তা করলে দেখা যাবে, পোকামাকড় ও রোগ জীবাণু দমনের জন্য সুপারিশকৃত বালাইনাশকের কার্যকারিতাও কমে যাবে। এক্ষেত্রে খাদ্য উৎপাদন ব্যাহত হয়ে খাদ্য সংকট সৃষ্টি হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে।
প্রাণঘাতী করোনার মহামারিতে মানুষের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধির গুরুত্ব অপরিসীম। অন্যদিকে জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে বৈশ্বিক উষ্ণতা বৃদ্ধিতে মানুষের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যাচ্ছে। যদিও সার্সকোভি-২ ভাইরাসটির বেশি তাপমাত্রায় বেঁচে থাকার ক্ষমতা কম, কিন্তু আশঙ্কা করা হচ্ছে ম্যামালস (ব্যাট্স) তাদের শরীরে দীর্ঘদিন বহন করতে পারবে। পরবর্তীতে এই ভাইরাসটির আবার মানুষের শরীরে স্থানান্তর হওয়ার সম্ভাবনা থেকে যায়। এসব আশঙ্কার পেছনে বৈশ্বিক উষ্ণতা বৃদ্ধি ও জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব রয়েছে।
আজ জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের জন্ম শতবর্ষে বাঙালি জাতি জননেত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশে গাছ লাগিয়ে করোনাসহ অন্যান্য দুর্যোগ প্রাকৃতিগতভাবে মোকাবিলা করার সক্ষমতা অর্জন করতে যাচ্ছে। গাছ বায়ুমণ্ডলের কার্বন ডাই-অক্সাইডকে ফটোসিনথিসিস প্রক্রিয়ায় জৈব কার্বনে পরিণত করে। ফলে গাছ বায়ুমণ্ডলে কার্বনের পরিমাণ কমিয়ে বৈশ্বিক উষ্ণতা রোধে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে। অন্যদিকে গাছের পাতায় প্রচুর পরিমাণে কার্বন জমা থাকে। গাছের পাতাও মাটিতে পচে জৈব কার্বনে পরিণত হয়। উক্ত প্রক্রিয়ায় কার্বন জৈব কার্বনে পরিণত হয়ে গাছের বৃদ্ধির জন্য প্রচুর পরিমাণে মিনারেলস মাটিতে যোগ করে থাকে।
প্রতিনিয়ত মানুষ শ্বাস-প্রশ্বাসের মাধ্যমে বায়ুমণ্ডলে কার্বন ডাই-অক্সাইড নিঃসৃত করছে। উক্ত কার্বন ডাই-অক্সাইড গাছ তাদের প্রয়োজনে গ্রহণ করছে। অন্যদিকে মানুষ গাছ হতে নিঃসৃত অক্সিজেন গ্রহণ করে বেঁচে আছে। অন্যথায় মানুষের অস্তিত্ব কল্পনা করা যেতো না। দুঃখজনক হলেও সত্য, মানুষের বেঁচে থাকার জন্য গাছের প্রয়োজন হলেও মানুষই প্রতিনিয়ত তাদের প্রয়োজনে গাছপালা ধ্বংস করে যাচ্ছে। ফলে বৈশ্বিক উষ্ণতা বৃদ্ধিসহ জলবায়ু প্রতিনিয়ত পরিবর্তিত হচ্ছে। জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে মানুষের টেকসই জীবনের ওপর প্রতিনিয়ত ঋণাত্মক প্রভাব সৃষ্টি হচ্ছে। এমতাবস্থায় ভবিষ্যতে খাদ্য উৎপাদন ব্যাহত হয়ে খাদ্য সংকট সৃষ্টি হওয়ার সম্ভাবনাটি উড়িয়ে দেওয়া যায় না।
বিজ্ঞানসম্মত পদক্ষেপের মাধ্যমে ভবিষ্যতে প্রাকৃতিক দুর্যোগ কমানোর এখনই উপযুক্ত সময়। কলকারখানা ও যানবাহনগুলোকে মোট কার্বন নিঃসরণের ওপর ট্যাক্স আরোপ করা যেতে পারে। তাপমাত্রা সহিষ্ণু বিশেষ করে ধানের জাতের ওপর গবেষণা অব্যাহত রাখতে হবে। প্রতিনিয়ত গাছ লাগানোর ওপর সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দিতে হবে। বিদ্যুৎ উৎপাদনের ক্ষেত্রেও গ্রিন এনার্জির ওপর গুরুত্ব আরোপ করা যেতে পারে। ‘দ্য বিজনেস স্ট্যান্ডার্ড’ মারফত জানা যায়, ১৯৯৬ সালে বনায়ন ছিল মোট ভূমির প্রায় ৭ শতাংশ। বর্তমানে শেখ হাসিনা সরকারের সময় তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৭ শতাংশ, যা পূর্বের তুলনায় ১৪২ শতাংশ বেশি। জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান গাছ লাগিয়ে স্বাধীন বাংলাদেশে যাত্রা শুরু করেছিলেন। তারই ধারাবাহিকতায় বাংলাদেশের সুযোগ্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মুজিববর্ষে গাছ লাগিয়ে পরিবেশ সংরক্ষণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছেন।
বাংলাদেশে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় বলিষ্ঠ ভূমিকা রাখায় জাতিসংঘ কর্তৃক ‘চ্যাম্পিয়নস অব দ্য আর্থ’ পুরস্কারে ভূষিত হয়েছেন। আজ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাঙালি জাতি ‘মুজিববর্ষ’ উপলক্ষে স্বাধীন বাংলাদেশের মাটিতে বৃক্ষরোপণ অব্যাহত রেখেছে। বিষয়টি সাধারণ মানুষের দৃষ্টিতে ছোট হলেও পরিবেশবিদদের দৃষ্টিতে নিঃসন্দেহে পরিবেশ সংরক্ষণের জন্য বৃহৎ পদক্ষেপ। উদাহরণস্বরূপ ওয়ানগারি মিউটা মাথাই ২০১১ সালের ২৫ সেপ্টেম্বর গাছ লাগিয়ে পরিবেশ সংরক্ষণের জন্য শান্তিতে নোবেল পুরস্কারে ভূষিত হয়েছিলেন। যদি সেই অঙ্কটি কষা হয়, তাহলে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশে বৈশ্বিক উষ্ণতা কমানোর জন্য মজিববর্ষে প্রায় এক কোটিরও বেশি বৃক্ষরোপণ ইতোমধ্যে সম্পন্ন হয়েছে। পরিশেষে বলা যায়, গাছই আমাদের প্রাণ। মুজিববর্ষে দেশরত্ন শেখ হাসিনার নেতৃত্বে পরিবেশে নিঃসৃত মানব সৃষ্ট কার্বনের পরিমাণ বৃক্ষরোপণের মাধ্যমে কমানোর পদক্ষেপটি সমগ্র বিশ্বে প্রশংসার দাবি রাখে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ভিশন-২০৪০ বাস্তবায়নের জন্য বাংলাদেশে ১০ কোটি মানুষও যদি প্রতি বছর একটি করে গাছ লাগায় তাহলে গ্রিন হাউস গ্যাস কমিয়ে বৈশ্বিক উষ্ণতা রোধে বাংলাদেশের নাম বিশ্বের মানচিত্রে স্বর্ণাক্ষরে লেখা থাকবে।
লেখক: সহযোগী অধ্যাপক, এনভাইরনমেন্টাল সায়েন্স বিভাগ, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, গাজীপুর।
[email protected]
সূত্র: বাংলা ট্রিবিউন।
– দৈনিক ঠাকুরগাঁও নিউজ ডেস্ক –- পীরগঞ্জে প্রতিজ্ঞা দিবস পালিত
- ধূমপান বা তামাক স্বাস্থ্যের জন্য কতটা ক্ষতিকর
- সত্যি কী আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা পাচ্ছেন শাকিব খান?
- হজের জন্য মাহরাম না পেলে নারীদের করণীয় কী?
- রাশিয়ার সাথে সম্ভাব্য সংঘাতের প্রস্তুতি নিচ্ছে ন্যাটো: মস্কো
- অপসাংবাদিকতা মূল সাংবাদিকতাকে ক্ষতিগ্রস্ত করছে: তথ্য প্রতিমন্ত্রী
- ট্রেন সুবিধায় আরো এক ধাপ এগিয়ে গেল দক্ষিণবঙ্গ: রেলমন্ত্রী
- ‘যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের মাধ্যমে আমরা পাপমুক্ত হয়েছি’
- ‘মৎস্যসম্পদ রক্ষার মাধ্যমে বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করতে হবে’
- উপজেলা নির্বাচনে ইভিএম ব্যবহার নিয়ে যে নির্দেশনা দিল ইসি
- টেনিস খেলাকে জনপ্রিয় করতে কাজ করা হচ্ছে: নৌপ্রতিমন্ত্রী
- ট্রেন সার্ভিসের মাধ্যমে রাজধানীর চাপ কমে আসবে: চিফ হুইপ
- ‘উদ্যোক্তারাই দেশের ভবিষ্যৎ অর্থনৈতিক অগ্রগতির কাণ্ডারি’
- তীব্র গরমেও শীতল বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস
- চাই না মুক্তিযুদ্ধ চেতনাবিরোধী শক্তি ক্ষমতায় আসুক
- ২০৩০ সালের মধ্যে ৩৫ শতাংশ কার্বণ নিঃসরণ কমাতেই হবে
- খুলেছে দেশের সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান
- পীরগঞ্জে মাদকসহ গ্রেফতার ২
- গ্রীষ্মকালে শীতল ত্বক : শসার মাস্ক
- মুসলিম উম্মাহর একাত্মতা ফিলিস্তিন সংকট সমাধানে ভূমিকা রাখতে পারে
- বাংলাদেশ-গাম্বিয়া জয়েন্ট বিজনেস টাস্কফোর্স গঠনের প্রস্তাব
- ডর্টমুন্ডের সঙ্গে এক যুগের সম্পর্ক ছিন্ন করছেন এই ফুটবলার
- ব্যাভিচারের বিরুদ্ধে লড়াই করে পুরস্কার পেলেন ‘অভাগী’ মিথিলা
- হজের ক্ষেত্রে শয়তান যেসব ওয়াসওয়াসা দেয়
- মার্কিন বাহিনীর ওপর হামলার পরিকল্পনা ভেস্তে দিলো কুয়েত
- যেসব জেলায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান শনিবার বন্ধ থাকবে
- আমাদের কাছে সব প্রার্থী সমান: ইসি রাশেদা
- খাড়িয়া ভাষা সংরক্ষণের আহ্বান প্রধান বিচারপতির
- রোহিঙ্গা গণহত্যার বিচার দ্রুত নিষ্পত্তি চায় বাংলাদেশ-গাম্বিয়া
- সাত জেলায় দুপুরের মধ্যেই ঝড়-বৃষ্টির আভাস, নদীবন্দরে সতর্কতা
- শিক্ষকরাই স্মার্ট নাগরিক গড়ার কারিগর: শিল্পমন্ত্রী
- হজ পালনে অনুমতি বাধ্যতামূলক করল সৌদি
- এভিয়েশন শিল্পের উন্নয়নে সহযোগিতা করতে চায় যুক্তরাজ্য
- বিদেশে দক্ষ কর্মী পাঠাতে আরো উদ্যোগী হতে হবে: প্রতিমন্ত্রী শফিকুর
- উপজেলা নির্বাচনে বিজিবি মোতায়েন করা হবে
- ঈদে স্বপ্ন বাড়ি যায়নি বেরোবি শিক্ষার্থী আফ্রিদির, ফিরবে লাশ হয়ে
- নির্বাচনে মন্ত্রী-এমপিরা হস্তক্ষেপ করবে না: ওবায়দুল কাদের
- ৫৩ বছর বয়সে জীবনসঙ্গী খুঁজছেন মনীষা
- আবারো কমলো সোনার দাম
- বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে কাতারের বিনিয়োগ চেয়েছেন রাষ্ট্রপতি
- মে মাসে ৪৪ ডিগ্রি পৌঁছাবে তাপমাত্রা
- গাজায় মৃত্যু ৩৩ হাজার ছাড়াল, ঘণ্টায় ৪ শিশু মৃত্যু
- হজের জন্য মাহরাম না পেলে নারীদের করণীয় কী?
- ভূমিহীনদের ভূমি অধিকারে সাংবাদিকদের সাথে মতবিনিময়
- থাই গভর্নমেন্ট হাউজে শেখ হাসিনাকে উষ্ণ অভ্যর্থনা
- শেখ হাসিনার নেতৃত্বে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকার আহ্বান গণপূর্তমন্ত্রীর
- তীব্র গরমের মধ্যেই ধেয়ে আসছে ঝড়-শিলাবৃষ্টি
- কোরবানির নিয়তের পর পশু বিক্রি করার বিধান
- মেট্রোরেলে ভ্যাট আরোপের বিষয়টি জানে না সরকার: ওবায়দুল কাদের
- মিয়ানমার থেকে দেশে ফিরছেন ১৭৩ বাংলাদেশি