ভাষা আন্দোলন, সমকালীন রাজনীতি ও শেখ মুজিব
– দৈনিক ঠাকুরগাঁও নিউজ ডেস্ক –
প্রকাশিত: ৪ এপ্রিল ২০২১
শামসুজ্জামান খান
২১ ফেব্রুয়ারি ১৯৫৩। মাতৃভাষার জন্য আত্মোৎসর্গকারী শহীদদের স্মরণে রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দের মোনাজাত ও শোভাযাত্রা। দ্বিতীয় সারিতে মোনাজাতরত শেখ মুজিবুর রহমান।
বছর কয়েক আগে প্রকাশিত হলো, ‘সিক্রেট ডকুমেন্টস অব ইন্টেলিজেন্স ব্রাঞ্চ অন ফাদার অব দি নেশন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান’ শীর্ষক ১৪ খণ্ডে পরিকল্পিত গ্রন্থের প্রথম খণ্ড। বিপুল আয়তনের (৫৮২ পৃষ্ঠার) এই শোভন গ্রন্থটি প্রকাশ করেছে হাক্কানী পাবলিশার্স। পাকিস্তান আমলের বিভিন্ন গোয়েন্দা দপ্তরে সংরক্ষিত উপর্যুক্ত গোপনীয় প্রতিবেদনগুলো জীর্ণ, ভঙ্গুর এবং বহুক্ষেত্র দুষ্পাঠ্য অবস্থায় সংগ্রহ, পাঠোদ্ধার, সমন্বয় এবং কালানুক্রমিকভাবে বিন্যস্ত করার জটিল কাজটি মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার তত্ত্বাবধানে উচ্চপদস্থ পুলিশ কর্মকর্তা শামসুদ্দীন ও বর্তমান পুলিশের মহাপরিদর্শক জনাব জাবেদ পাটোয়ারী ও তাঁর দল বিশেষ যত্ন ও পেশাগত নৈপুণ্যে সম্পন্ন করেছেন।
তরুণ জননেতা শেখ মুজিবের বিরুদ্ধে পাকিস্তানি গোয়েন্দা রিপোর্টের সূচনা ১৯৪৮ সালের ১৩ জানুয়ারি। ওই দিন তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রীর বাসভবন বর্ধমান হাউসে (বর্তমান বাংলা একাডেমি) যখন পাকিস্তানের কেন্দ্রীয় মন্ত্রী আই আই চুন্দ্রিগর, আবদুর রব নিশতার, পীরজাদা আবদুস সাত্তার প্রমুখের উপস্থিতিতে মুসলিম লীগের সভা চলছিল, তখন পূর্ব পাকিস্তান মুসলিম লীগ ওয়ার্কার্স ক্যাম্পের কতিপয় অজ্ঞাতনামা কর্মী শেখ মুজিবুর রহমান কর্তৃক প্রকাশিত তিন টাকা মূল্যের ‘পূর্ব পাকিস্তানের দুর্ভাগা জনসাধারণ, কৈফিয়ত দিতে হবে আমাদের দাবী’ শীর্ষক পুস্তিকাটি সেখানে বিক্রি করেন। সে বিষয়টি সরকারের নজরে আনা হয়। এরপর ৩ মার্চ ১৯৪৮ দ্বিতীয় গোয়েন্দা রিপোর্টে একটি রাজনৈতিক লিফলেট প্রকাশের খবর পাওয়া যায়। শেখ মুজিবুর রহমানের নামে প্রকাশিত ওই লিফলেটে পূর্ব পাকিস্তান ছাত্রসমাজের কাছে এক আবেদনে বাংলা ভাগ হওয়ার পর পূর্বতন ‘মুসলিম স্টুডেন্ট লীগ’ নামটি বাতিল করে ‘ইস্ট পাকিস্তান মুসলিম স্টুডেন্ট লীগ’ গঠন করার প্রয়োজনীয়তা ব্যাখ্যা করা হয়। লালবাগ থানায় এসআইকে এ জন্য একটি সার্চ স্টেটমেন্ট তৈরি করতে বলা হয়। তার ভিত্তিতে তৎকালীন দৈনিক ‘ইনসাফ’ পত্রিকার একজনের কাছে ওই লিফলেট পাওয়া যাওয়ায় ওই পত্রিকা অফিস সার্চ করা হয়। লালবাগ থানার এসআই আলাউদ্দীন এই সার্চ অভিযান পরিচালনা করেন।
৪ মার্চ ১৯৪৮ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের প্রথম বর্ষের ছাত্র শেখ মুজিবুর রহমান পূর্ব‘ পাকিস্তান মুসলিম স্টুডেন্ট লীগের’ অস্থায়ী সাংগঠনিক কমিটির পক্ষে বাংলাকে পাকিস্তানের রাষ্ট্রভাষা করার দাবিসংবলিত এক লিফলেটে স্বাক্ষর দান করেন। (পৃ. ৭, উপর্যুক্ত গ্রন্থ)। এবং ১১ মার্চ বাংলাকে রাষ্ট্রভাষা করার দাবি করে সচিবালয়ে ছাত্র বিক্ষোভে নেতৃত্ব দিয়ে তিনিসহ কতক ছাত্র গ্রেপ্তার হন।
এ সম্পর্কে আলোচ্য বইয়ে ফরিদপুর এসপি অফিসের সাপ্তাহিক গোপন প্রতিবেদনে বলা হয়, ‘শেখ মুজিবুর রহমানের গ্রেফতারের প্রতিবাদে ১৬-৩-৪৮-এ গোপালগঞ্জে সর্বাত্মক হরতাল ডাকা হয়। বিকেলে এস এন একাডেমি এবং এম এন ইনস্টিটিউটের ৪০০ ছাত্র শহরে বিক্ষোভ মিছিল বের করে ‘রাষ্ট্রভাষা বাংলা চাই’, ‘নাজিমুদ্দীন নিপাত যাক’, ‘মুজিবকে মুক্তি দাও’, ‘অন্য গ্রেফতারকৃতদের মুক্তি দাও’ ইত্যাদি স্লোগান দেয়। উল্লেখ্য, ঢাকায় এর আগের দিন মুজিবসহ গ্রেপ্তারকৃত নেতাদের মুক্তি দেওয়া হয়। সে খবর যথাসময়ে গোপালগঞ্জে না পৌঁছায় ছাত্র বিক্ষোভটি ওই দিন অনুষ্ঠিত হয়।
৪ জানুয়ারি ১৯৪৯-এ ঢাকায় জুলুম প্রতিরোধ দিবস পালিত হয়। এ উপলক্ষে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় মাঠে বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ছাত্র-ছাত্রীদের এক সভা হয়। ছাত্রনেতা নাইমুদ্দীন আজম এতে সভাপতিত্ব করেন। এতে শেখ মুজিব, দবিরুল ইসলাম ও নাদিরা বেগম বক্তৃতা করেন। শেখ মুজিব বলেন, এক মাসের মধ্যে ছাত্রদের ন্যায্য দাবি পূরণ করা না হলে ছাত্ররা প্রত্যক্ষ সংগ্রামে নামবেন।
‘পাকিস্তান প্রতিষ্ঠা দিবস’ উপলক্ষে তরুণ লীগের বিশিষ্ট কর্মী শেখ মুজিবুর রহমানের বিবৃতিটিও তাৎপর্যপূর্ণ। কলকাতার দৈনিক ইত্তেহাদে প্রকাশিত ওই বিবৃতিতে বলা হয় : ১৯৪৭ সালের ১৪ আগস্ট আমরা যে ‘আজাদী’ লাভ করিয়াছি, সেটা যে গণআজাদী নয়, তা গত একটি বছরে সুস্পষ্টভাবে প্রমাণিত হইয়াছে। ‘জাতীয় মন্ত্রিসভা’ দীর্ঘ একটি বছরে জনগণের দুই শ বছরের পুঞ্জীভূত দুঃখ-দুর্দশা মোচনের কোনো চেষ্টা তো করেনই নাই, বরঞ্চ সেই বোঝার উপর অসংখ্য শাকের আঁটি চাপাইয়াছেন। ভুখা, বিবস্ত্র, জরাগ্রস্ত ও শত অভাবের ভারে ন্যুব্জ জনসাধারণের ভাত, কাপড়, ওষুধপত্র ও অন্যান্য নিত্যব্যবহার্য দ্রব্যের কোনো ব্যবস্থা তাঁরা করেন নাই; বরঞ্চ পাট, তামাক, সুপারি ইত্যাদির উপর নয়া ট্যাক্স বসাইয়া ও বিক্রয়-কর বৃদ্ধি করিয়া জনগণের দৈনন্দিন জীবন দুর্বিষহ করিয়া তুলিয়াছেন। বিনা খেসারতে জমিদারি বিলোপের ওয়াদা খেলাফ করিয়া তাঁরা জমিদার ও মধ্যস্বত্বভোগীদিগকে পঞ্চাশ-ষাট কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ দেওয়ার ব্যবস্থা করিতেছেন।... রাষ্ট্রের নিরাপত্তার অছিলায় তাঁরা অনেক দেশভক্ত মুসলিম লীগ কর্মীকে বিনা বিচারে কয়েদখানায় আটকাইয়া রাখিতেছেন। রাষ্ট্রভাষা আন্দোলনে মুসলিম ছাত্রসমাজের উপর এবং কতিপয় ক্ষেত্রে জনতার উপর লাঠিচার্জ, কাঁদুনে গ্যাস ব্যবহার ও গুলি চালনা করিয়া তাঁরা আজাদীকে কলঙ্কিত করিয়াছেন।...বস্তুত গণজীবনে আজাদীর পরিবেশ সৃষ্টি না করিয়া আজাদী উৎসব করিতে যাওয়া এবং বন্যাক্লিষ্ট, দুর্ভিক্ষ নিপীড়িত মরণোন্মুখ জনগণকে সেই উৎসবে শরিক হইতে বলা নিষ্ঠুর পরিহাস ছাড়া আর কিছুই নয়। তাই উৎসবের দিন হিসেবে নয়, উত্পীড়নের নিগড় ছিন্ন করার সংকল্প নেওয়ার দিবস হিসেবে পালন করা (পৃ. ৪৪-৪৫)। অন্যদিকে খুলনার দৌলতপুর কলেজে এক ছাত্রসভায় পূর্ব পাকিস্তান মুসলিম ছাত্রলীগের জনপ্রিয় নেতা শেখ মুজিব খুবই গুরুত্বপূর্ণ দুটি বক্তব্য প্রদান করেন। তাতে বলা হয় : ‘প্রথমতঃ খাদ্যসঙ্কট ও দেশরক্ষার সমস্যাই আমাদের সর্ব্বপ্রধান সমস্যা। দেশরক্ষার জন্য দেশের জনসাধারণের সন্তোষ বিধান করা বিশেষ প্রয়োজন। জনসাধারণের মুখে ভাত না দিতে পারিলে কিছুতেই তাদের মন সন্তুষ্ট থাকিতে পারে না।... শুধু সামরিক শক্তির দ্বারাই দেশ রক্ষার চিন্তা অবাস্তব। খাদ্য সমস্যাও দেশ রক্ষার সমস্যা। একে অপরের পরিপূরক।’ দ্বিতীয়ত, গুরুত্ব দেন তিনি শিক্ষার ওপরে। তিনি বলেন, ‘শিক্ষাদীক্ষাই হইল মানবসভ্যতার মাপকাঠি।’... শিক্ষা পদ্ধতির আমূল পরিবর্তন দরকার। আপনারা ছাত্র হিসেবে ভালো হইতে চেষ্টা করুন। আপনারা শিক্ষায় প্রত্যেকটি শাখায় পারদর্শী হউন। (পৃ. ৫৬-৫৭)
উপর্যুক্ত গ্রন্থের প্রথম খণ্ডের দুই বছরে (১৯৪৮-৫০) শেখ সাহেবের বিরুদ্ধে ৩২১টি গোয়েন্দা রিপোর্ট দেওয়া হয়েছে। সে সময় মাত্র ২৮ বছরের তরুণ নেতা শেখ মুজিবের ওপর কতটা সার্বক্ষণিক গোয়েন্দা নজরদারি করা হতো এটি তার প্রমাণ। প্রায় প্রতিদিন একটি করে রিপোর্ট দেওয়া হয়েছে তাঁর রাজনৈতিক জীবনের সূচনা পর্বেই। আসলে ওই সময়েই তিনি বিপুল জনপ্রিয় জাতীয়তাবাদী নেতায় পরিণত হয়েছিলেন। একটি মাত্র উদাহরণ পেশ করি; ১ জুন ১৯৪৮ সালে নরসিংদীর এক জনসভায় তিনি বলেন : ‘বিনা ক্ষতিপূরণে পূর্ব বাংলার জমিদারি প্রথা বিলুপ্ত করতে হবে। পূর্ব বাংলার মানুষের খাদ্য নাই, বস্ত্র নাই, প্রাথমিক শিক্ষার সুযোগ নাই, দেশ দুর্নীতিতে ভরে গেছে, একটি দুর্ভিক্ষ প্রায় আসন্ন। তাই জনগণকে অঙ্গীকারাবদ্ধ হয়ে সিদ্ধান্ত নিতে হবে, না খেয়ে মরার চেয়ে বুকে বুলেট নিয়ে মৃত্যুই শ্রেয়। এ অবস্থায় জেহাদই কাম্য।’ (পৃ. ২৬)।
রাজনৈতিক আন্দোলনের সঙ্গে সঙ্গে তিনি কৃষকদের আন্দোলনে যুক্ত হন। এ বিষয়ে দাওয়ালদের আন্দোলনে তাঁকে নেতৃত্ব দেবার বিষয়টিও উল্লেখ করতে হয়।
১৯৪৮-১৯৫০ সালেই তরুণ রাজনৈতিক নেতা শেখ মুজিব পূর্ব বাংলার সর্বাধিক গুরুত্বপূর্ণ নেতায় যে পরিণত হয়েছেন তার প্রমাণ পূর্ব বাংলা ও তৎকালীন পশ্চিম পাকিস্তানের গোয়েন্দাদের এই নিরলস ও কঠোরভাবে প্রতিক্ষণ তাঁর অনুসরণ এবং তাঁর সকল কর্মকাণ্ডের অনুপুঙ্খ প্রতিবেদন কর্তৃপক্ষের নজরে আনার প্রয়াসে। বঙ্গবন্ধু তাঁর ‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী’ এবং ‘কারাগারের রোজনামচা’য় তাঁকে যে গোয়েন্দারা নিবিড়ভাবে চোখে চোখে রাখে এসব কথা বলেছেন। কিন্তু গোয়েন্দাদের অনুসরণ তৎপরতা যে এত বিস্তৃত ও নিখুঁত, তা জানলেও এতটা বিস্তারে বলেননি। তাই এ গোয়েন্দা রিপোর্টের প্রকাশনা আমাদের জাতীয় ইতিহাস নির্মাণ ও জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর বস্তুনিষ্ঠ পূর্ণাঙ্গ জীবনী রচনায় ঐতিহাসিক ও গবেষকদের জন্য প্রভূত কাজে লাগবে। আমরা এই গুরুত্বপূর্ণ দলিলের প্রকাশনাকে অভিনন্দন জানাই। এ বইয়ের পরবর্তী খণ্ডগুলো দ্রুত প্রকাশিত হোক—এটাই প্রত্যাশা করি।
– দৈনিক ঠাকুরগাঁও নিউজ ডেস্ক –- রাণীশংকৈলে কৃষকের মাঝে বিনামূল্য পাটবীজ ও সার বিতরণ
- বালিয়াডাঙ্গীতে বাড়ির আঙিনায় গাঁজা চাষ, গ্রেপ্তার ১
- সারাদিন না খেয়ে থাকায় মুখে দুর্গন্ধ হচ্ছে, সমাধানে করণীয়
- বাংলা নববর্ষ উদযাপনে মানতে হবে ১৩ নির্দেশনা
- দায়িত্বহীনতার কারণে ঈশ্বরদীতে ট্রেন দুর্ঘটনা: রেলমন্ত্রী
- ‘সোনার বাংলা বিনির্মাণে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করতে হবে’
- শিশুরাই হবে স্মার্ট বাংলাদেশের মূল কারিগর
- বিক্ষোভরত ইসরায়েলি জিম্মিদের স্বজনদের আটক করেছে পুলিশ
- বাংলাদেশের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত অস্ট্রেলিয়া
- জলবায়ু সহনশীলতা বৃদ্ধির উদ্যোগ নেয়া হয়েছে: পরিবেশমন্ত্রী
- ঈদ: সাড়ে ৮ ঘণ্টায় ট্রেনের ৩৫ হাজার টিকিট বিক্রি
- ‘বিএনপি ইসরায়েলের বিপক্ষে একটি শব্দও উচ্চারণ করেনি’
- আগের সব ভিসিকেই পালাতে হয়েছে: বিএসএমএমইউর বিদায়ী ভিসি
- ঈদযাত্রায় দুর্ভোগ কমাতে ছুটি বাড়ানোর দাবি
- স্থানীয় সরকারমন্ত্রীর সঙ্গে দক্ষিণ কোরিয়ার রাষ্ট্রদূতের বৈঠক
- কোটি হিটের পরও অবিক্রিত ট্রেনের ছয় হাজার টিকিট
- চীনের সঙ্গে রাজনৈতিক-অফিসিয়াল যোগাযোগ বাড়াতে প্রস্তুত বাংলাদেশ
- হাঙ্গেরির প্রেসিডেন্টের কাছে বাংলাদেশি রাষ্ট্রদূতের পরিচয়পত্র পেশ
- ভারতের কাছে পাঁচটি খাদ্যপণ্যের নিশ্চিত সরবরাহ চায় বাংলাদেশ
- বাংলাদেশকে হুমকির মুখে ফেলেছে ক্রমবর্ধমান জলরাশি
- এপ্রিলে বাংলাদেশে আসছেন কাতারের আমির
- অতিরিক্ত সচিবকে ওএসডি, ৫ যুগ্ম-সচিবের বদলি
- ফুরিয়ে যাচ্ছে জিম্মি জাহাজের খাবার, ভিন্ন ব্যবস্থা করছে দস্যুরা
- ঈদযাত্রা: পঞ্চম দিনের ট্রেন টিকিট বিক্রি শুরু
- ‘বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পর স্বাধীনতা ঘোষণার ইতিহাস বিকৃত করা হয়’
- রাণীশংকৈলে মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস পালিত
- ঠাকুরগাঁও জেলা পুলিশের প্রেস ব্রিফিং
- ওয়ার্ল্ড ভিশনের উদ্যোগে সুবিধাবঞ্চিত নারীদের অর্থ সহায়তা প্রদান
- পীরগঞ্জে ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষকদের বিনামূল্যে বীজ ও সার বিতরণ
- রাণীশংকৈলে সার বীজ বিতরণ
- নামাজের সময়সূচি: ৬ মার্চ ২০২৪
- দ্রব্যমূল্য নিয়ে গুজবে কান না দেওয়ার আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর
- চলতি সপ্তাহে ভারত থেকে পেঁয়াজ আসবে: বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী
- ঈদযাত্রা: ৩ ঘণ্টায় পশ্চিমাঞ্চলের সাড়ে ১২ হাজার টিকিট বিক্রি
- তারবিহীন ব্রডব্যান্ড চালু করবে মোবাইল অপারেটররা
- ঠাকুরগাঁওয়ে ২৩ কোটি টাকার ‘কালো সোনা’ উৎপাদনের সম্ভাবনা
- ৬ এপ্রিল পবিত্র লাইলাতুল কদর
- পঞ্চগড়ে প্রক্সি দিতে গিয়ে ভুয়া পরীক্ষার্থী আটক
- রংপুর বিভাগে মাদক বিস্তার রোধ করা যাচ্ছে না
- ‘জিম্মি এমভি আব্দুল্লাহ উদ্ধারে কোনো রক্তক্ষয়ী অভিযান নয়’
- ‘ঈদের আগেই মুক্ত করা হবে এমভি আবদুল্লাহর ২৩ নাবিককে’
- ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে প্রকল্পের সার্বিক অগ্রগতি ৭২.৫১ শতাংশ
- হরিপুরে ভূমিতে দ্বন্দ্ব ও দ্বন্দ্বের রূপান্তর বিষয়ক সেমিনার
- সন্ধ্যায় জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধানমন্ত্রী
- কেমন যাচ্ছে সংসার, জানালেন রকুল
- মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে ধারণ করে এগিয়ে যেতে হবে: গণপূর্তমন্ত্রী
- কয়েক বছরে হাজারের বেশি রোহিঙ্গার ভুয়া পাসপোর্ট করা হয়েছে: ডিবি
- নামাজের সময়সূচি: ৭ মার্চ ২০২৪
- গাজা যুদ্ধে ক্ষুধাকে যুদ্ধাস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করছে ইসরায়েল: ইইউ
- ওয়ানডে সিরিজ নিয়ে আত্মবিশ্বাসী হৃদয়