• শুক্রবার ১৭ মে ২০২৪ ||

  • জ্যৈষ্ঠ ৩ ১৪৩১

  • || ০৮ জ্বিলকদ ১৪৪৫

বিভিন্ন জেলা থেকে আসে ভাইরাল শ্যামলের ভক্তরা 

– দৈনিক ঠাকুরগাঁও নিউজ ডেস্ক –

প্রকাশিত: ১৬ আগস্ট ২০২১  

গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জ উপজেলার মনমথ গ্রামে বাড়ি শ্যামলের। পেশায় তিনি রেলওয়ের একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে একজন চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারী। মেসার্স এমএম ট্রেডার্সের অধীনে বামনডাঙা রেলস্টেশনে ২০১৮ সাল থেকে তিন হাজার টাকা বেতনে কাজ করেন। তার বাবা নেপাল চন্দ্র মাছ ব্যবসায়ী। মা সেফালী রানী গৃহিণী।

ছোটবেলা থেকেই শ্যামল সহজ-সরল ও সৎ। চলনবলন ও কথাবার্তায়ও রয়েছে তার সরলতার ছাপ। সম্প্রতি রংপুরের মিঠাপুকুর উপজেলার পুটিমারী গ্রামে বিয়ে করেন শ্যামল। আলোচনায় আসার পর তার বিয়ের খবরও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমসহ গণমাধ্যমে ফলাও করে প্রকাশ হয়েছে।

সরেজমিনে সুন্দরগঞ্জের বামনডাঙ্গা রেলস্টেশনে দেখা হয় শ্যামল চন্দ্রের সঙ্গে। স্টেশন চত্বরে বসে ট্রেনের টিকিট বিক্রি করছেন তিনি। এ সময় বিভিন্ন জেলা থেকে আসা তার ভক্তরা তার সঙ্গে সেলফি তুলতে ব্যস্ত হয়ে পড়েন। একটু পর মুক্তি মিললে কথা হয় শ্যামল চন্দ্রের সঙ্গে।

তিনি বলেন, আমি কীভাবে ভাইরাল হলাম, তা নিজেও জানি না। সব আল্লাহ তাআলার ইচ্ছা। এত দূর আসা ও ভাইরাল হওয়ার পেছনে রাশেদুল ইসলাম রাশেদ নামের স্থানীয় এক সংবাদকর্মীর অবদানের কথা বলেন।

ইংরেজি ছাড়া এবং ভুল বাক্যে কথা বলেন কেন, এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, আমি আসলে ‘ইন আ হাউস টাইম’ ইংলিশ বলি আরকি। বাংলাদেশ রেলওয়ের বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে চাকরি করি। তা ছাড়া বিভিন্ন জায়গা থেকে টুরিস্টরা স্টেশনে আসে, তাদের সঙ্গে কথা বলতে ‘সামথিং টু সামথিং টকিং’ করি।

– দৈনিক ঠাকুরগাঁও নিউজ ডেস্ক –