ধর্মীয় বিধান পালনে প্রধান ৫ বাধা
– দৈনিক ঠাকুরগাঁও নিউজ ডেস্ক –
প্রকাশিত: ১৪ এপ্রিল ২০২৪
মুসলমান হিসেবে আমরা ইসলাম পালন করি। তবে আমাদের সুবিধা মতো ইসলামের বিধানগুলো মেনে জীবনযাপন করতে চাই। এতে আমদের ব্যক্তি, পরিবার, সমাজ, রাষ্ট্র ও আন্তর্জাতিক জীবনে স্বাধীনভাবে ইসলামের পরিপূর্ণ অনুশীলন হয়ে উঠে না।
বর্তমান সময়েও ইসলাম পালন করা হয়, কিন্তু প্রিয় নবী সা.- এর দেখানো আদর্শ আমদের জীবনে নেই। প্রথাগত ইসলাম অনুসরণ করতে করতে জীবন পার করে দিই। ইসলাম যে সর্বজনীন জীবনব্যবস্থা তা আমাদের জীবনাচার থেকে বোঝার কোনো উপায় নেই।
সাহাবায়ে কেরাম রা. এলোপাতাড়ি জীবনব্যবস্থা হিসেবে ইসলামকে পালন করেননি, বরং নববী আদর্শে উজ্জীবীত হয়ে প্রকৃত অর্থেই ইসলামের অনুশীলন করেছেন। কাল পরিক্রমায় আমরা শুধু ইসলামের নামটাই ধরে রেখেছি। ইসলামের চিরন্তন চেতনা আর আদর্শের সামান্যও ধরে রাখতে পারিনি।
যুগে যুগে মিল্লাতে মুসলিমাহ’র আদর্শিক চেতনা কিভাবে বিপর্যস্ত হয়েছে, প্রথাগত ইসলাম কিভাবে আমাদের পালিত আদর্শের তালিকায় স্থান করে নিয়েছে, বিষয়টি আমাদের অনেকর কাছেই অস্পষ্ট। তাই ব্যক্তি ও পরিবার জীবনে ইসলামের কিছুটা অনুশীলন থাকলেও সমাজ, রাষ্ট্র ও আন্তর্জাতিক জীবনে নেই। এ দু’য়ের মাঝে তফাত করার মতো যোগ্যতাও খতম হয়ে গেছে।
যেসব বিষয়ের অবর্তমানে আমাদের ইসলামি মূল্যবোধ দিন দিন ক্ষুণ্ন হতে চলেছে এবং ইসলামি জীবন-বিধান পূর্ণ অনুশীলন করার পথে বাধা হিসেবে কাজ করছে, সেগুলো মৌলিকভাবে পাঁচ প্রকার।
এক. ইসলামকে ভুল প্রচার করা
বর্তমানে প্রচার মাধ্যমের বড় একটা অংশ ইসলামকে ভুল ব্যাখ্যায় প্রচার করছে। মিডিয়া জগতে ইসলামের সঠিক পরিচয় এর চেয়ে ভুল পরিচয়ই বেশি প্রচার করা হয়। এতে প্রভাবিত হয়ে মুসলমানদের বিরাট অংশ সঠিক ইসলামের পরিচয় পায় না। কেউ তো মিডিয়া প্রচারিত ইসলামকেই প্রকৃত ইসলাম মনে করেন। আবার অনেকে ইসলামকে ত্রুটিপূর্ণ জীবনব্যবস্থা মনে করে এর থেকে দূরে থাকেন।
দুই. ইসলামবিরোধী জীবনাচার
ইসলামি তাহজিব-তামাদ্দুন, সভ্যতা-সংস্কৃতির মূলে আঘাত হেনে বিজাতীয় সংস্কৃতির তাবেদার হয়ে তাদের লাইফ স্টাইলের অনুসরণে মুসলিম দেশগুলো প্রতিযোগিতামূলকভাবে অগ্রসর হচ্ছে।
আধুনিকতার নামে বিজাতীয় জীবন ধারা মুসলিম সভ্যতার ফ্যাশন হিসেবে স্বীকৃতি লাভ করেছে। আর ইসলাম শুধু নামকাওয়াস্তে অন্তঃসারশূন্য অবস্থায় কিছুটা বাকি আছে।
তিন. মুসলিম ভ্রাতৃত্ববোধে আঘাত
মুসলমান মুসলমানের ভাই। এই বাঁধন রক্তের বাঁধনের চেয়েও মজবুত। কিন্তু আমাদের যাপিত জীবনের অবস্থা দেখে একথা বলার সুযোগ নেই। ঈমানের সম্পর্কের চেয়ে স্বার্থের টান আমাদের কাছে বেশি প্রিয়। হীন স্বার্থে ভাই ভাইকে খুন করে ফেলি। প্রতিশোধ নিতে গিয়ে নিজের সর্বস্ব বিলিয়ে দিই। এসব দেখে অনেকেই ইসলাম থেকে দূরে সরে যায়।
চার. শিক্ষা ব্যবস্থায় অনৈসলামিক প্রভাব
আমাদের প্রচলিত ও স্বীকৃত শিক্ষা ব্যবস্থায় ইসলামের ‘ই’ পরিমাণও বাকি নেই। অথচ এর ৯০ শতাংশ শিক্ষার্থী মুসলিম পরিবারের সন্তান। ভঙ্গুর এই শিক্ষা ব্যবস্থার প্রভাবে তাদের মাঝে ইসলামি মূল্যবোধ নেই বললেই চলে। তারা নিজেরাই ইসলামের অনুশীলন বোঝে না, জাতির সম্পদ হয়ে তারা জাতিকে কী উপহার দিবে?
পাঁচ. আখলাকি অধঃপতন
আচার-ব্যবহার মানুষের সঠিক পরিচয় তোলে ধরে। প্রিয় নবী সা., সাহাবায়ে কেরাম রা.-এর আচরণে মুগ্ধ হয়ে মানুষ দ্বীনের পথে আসতো। আর আমাদের আচার আচরণ দেখে মানুষ আমাদের মুখে থুথু নিক্ষেপ করে আর ইসলামকে তুচ্ছতাচ্ছিল্য করে দূরে সরিয়ে দেয়।
নবীর পরে দাওয়াত ইলাল্লাহ এর দায়িত্ব এই উম্মতের ওপর ন্যস্ত। আমাদের প্রতিটি কথা কাজ হবে দাওয়াত। আমাদের সবকিছু হবে নমুনা, মডেল। হবে বিজাতীদের জন্য অনুসৃত আদর্শ।
উচিত ছিল অমুসলিমরা আমাদের দেখে ইসলামের ছায়াতলে আসবে। কিন্তু আফসোস করেই বলতে হয়, আমাদের জীবনাচার দেখে দূর্বল মুসলমানরাও ইসলামকে ঘৃণা করে। তবে আমরাই কী দ্বীন পালনের পথে বাধা?
– দৈনিক ঠাকুরগাঁও নিউজ ডেস্ক –- হরিপুরে মাটি কাটার কাজে গিয়ে ‘হিট স্ট্রোকে’ নারীর মৃত্যু
- হারিয়ে যাচ্ছে পিঁড়িতে বা খাটে বসে চুল দাড়ি কাটার দৃশ্য
- বাংলাদেশ থেকে দক্ষ কর্মী নেওয়ার প্রস্তাব অস্ট্রিয়ার
- খেলতে গিয়ে চোরাবালিতে ডুবে যায় কিশোর, অতঃপর...
- জলঢাকা পৌরসভায় উপ-নির্বাচনে মেয়র হলেন নোভা
- নাশকতা মামলায় কুড়িগ্রামে যুবদলের সভাপতিসহ কারাগারে ৬
- মোনাকোর হারে লিগ ওয়ান শিরোপা পিএসজির
- প্রথম স্ত্রীর হাতে কেন চড় খেয়েছিলেন আমির?
- হজ পালনে অনুমতি বাধ্যতামূলক করল সৌদি
- আবারো কমলো সোনার দাম
- শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান আবার কবে বন্ধ হবে, জানালেন শিক্ষামন্ত্রী
- ঈদুল আজহায় পশু আমদানির পরিকল্পনা নেই: প্রাণিসম্পদমন্ত্রী
- রোগীর প্রতি চিকিৎসকের অবহেলা সহ্য করবো না: স্বাস্থ্যমন্ত্রী
- রাতভর ইসরায়েলি বিমান হামলায় ১৩ ফিলিস্তিনি নিহত
- আইনগত সহায়তা দরিদ্র-অসহায় নাগরিকের অধিকার: আইনমন্ত্রী
- সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য যা যা প্রয়োজন করা হবে: ইসি আলমগীর
- একদিনে হিট স্ট্রোকে ১৭ জনের মৃত্যুর রেকর্ড
- দেশে ফিরছেন প্রধানমন্ত্রী
- আ.লীগের উপদেষ্টা সদস্য প্রণব কুমার বড়ুয়া মারা গেছেন
- এমএলএসে মেসির নতুন ইতিহাস
- রাতারাতি ভাইরাল পিয়া জান্নাতুল, কী বলছেন তিনি
- টানা ৪ মাসে হাতে লিখলেন কোরআন
- তীব্র দাবদাহে নজর কেড়েছে ‘এসি হেলমেট’
- থাইল্যান্ডের ব্যবসায়ীদের বাংলাদেশে বিনিয়োগের আহ্বান
- তৃণমূল পর্যায়ে স্বাস্থ্যসেবার উন্নতি করতে হবে: স্বাস্থ্যমন্ত্রী
- অদক্ষ শ্রমিক বিদেশে পাঠানো হবে না: শ্রম প্রতিমন্ত্রী
- হজ ফ্লাইট শুরু ৯ মে: ধর্মমন্ত্রী
- ব্রিটিশ-বাংলাদেশিদের বৈধপথে রেমিট্যান্স পাঠানোর আহ্বান
- একটা জাল ভোট পড়লেই কেন্দ্র বন্ধ: ইসি আহসান হাবিব
- তরুণদের উদ্ভাবনী জ্ঞান কাজে লাগাতে হবে: স্পিকার
- এভিয়েশন শিল্পের উন্নয়নে সহযোগিতা করতে চায় যুক্তরাজ্য
- বিদেশে দক্ষ কর্মী পাঠাতে আরো উদ্যোগী হতে হবে: প্রতিমন্ত্রী শফিকুর
- সংগত কারণ ছাড়া প্রকল্পের ধীরগতি মানা হবে না: রেলমন্ত্রী
- উপজেলা নির্বাচনে বিজিবি মোতায়েন করা হবে
- ঈদে স্বপ্ন বাড়ি যায়নি বেরোবি শিক্ষার্থী আফ্রিদির, ফিরবে লাশ হয়ে
- নির্বাচনে মন্ত্রী-এমপিরা হস্তক্ষেপ করবে না: ওবায়দুল কাদের
- সূচকের উত্থানে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
- হজ পালনে অনুমতি বাধ্যতামূলক করল সৌদি
- পুলিশের পা ধরে কাঁদলেন মায়ের ওষুধ কিনতে যাওয়া যুবক, অতঃপর...
- ভারতের নির্বাচনের পর দিল্লি সফরে যাবেন প্রধানমন্ত্রী
- ৪-৫ দিনের মধ্যেই যানজট থেকে মুক্তি পাবে ঢাকাবাসী
- আবারো কমলো সোনার দাম
- বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে কাতারের বিনিয়োগ চেয়েছেন রাষ্ট্রপতি
- মে মাসে ৪৪ ডিগ্রি পৌঁছাবে তাপমাত্রা
- গাজায় মৃত্যু ৩৩ হাজার ছাড়াল, ঘণ্টায় ৪ শিশু মৃত্যু
- তুরস্কে আঞ্চলিক নির্বাচনে এরদোগান বিরোধীদের জয়
- শ্রমিকের অধিকার সুরক্ষিত রাখতে কাজ করবো: শ্রম প্রতিমন্ত্রী
- ভূমিহীনদের ভূমি অধিকারে সাংবাদিকদের সাথে মতবিনিময়
- থাই গভর্নমেন্ট হাউজে শেখ হাসিনাকে উষ্ণ অভ্যর্থনা
- তীব্র গরমের মধ্যেই ধেয়ে আসছে ঝড়-শিলাবৃষ্টি