পদ্মা সেতু ও মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর দৃঢ়তা
– দৈনিক ঠাকুরগাঁও নিউজ ডেস্ক –
প্রকাশিত: ২৮ ডিসেম্বর ২০২০
ড. প্রণব কুমার পান্ডে
পদ্মা সেতু দেখার জন্য বাংলাদেশের মানুষের আজন্ম লালিত স্বপ্ন বাস্তব হতে শুরু হয়েছে পদ্মা নদীর উপর নির্মিত স্তম্ভগুলোতে ৪১তম স্প্যান স্থাপনের মাধ্যমে। এখন থেকে পাঁচ বছর আগেও দেশের খুব কম মানুষই ধারণা করেছিলেন যে পদ্মার উপরে একটি সেতু নির্মিত হবে কোন এক দিন এদেশে। কাল্পনিক দুর্নীতির অভিযোগ এনে এই মেগা প্রকল্প থেকে বিশ্বব্যাংকের অর্থায়ন না করার সিদ্ধান্ত লক্ষ লক্ষ দেশবাসীকে হতাশ করেছিল। ফলে এই প্রকল্পের ভবিষ্যত সম্পর্কে অনেকেই দ্বিধান্বিত হয়ে পড়েছিলেন। বিশ্বব্যাংকের অর্থায়ন না করার সিদ্ধান্তের পরে আ.লীগের অন্ধ সমর্থকরা বাংলাদেশের মতো একটি দেশে নিজস্ব অর্থায়নে সেতুটি নির্মাণ হওয়ার সম্ভাবনা নিয়ে সন্দেহ প্রকাশ করেছিলেন।
তবে, অভ্যন্তরীণ অর্থায়নে সেতুটি নির্মাণের সিদ্ধান্তে অটল ছিলেন একজন ব্যক্তি। তিনি ছিলেন আমাদের প্রধানমন্ত্রী যিনি বাবার কাছ থেকে শিখেছিলেন কিভাবে সত্যের পক্ষে দাঁড়াতে হয়। দেশের বেশিরভাগ মানুষ বিশ্বাস করে যে কিছু জাতীয় ও আন্তর্জাতিক অনুঘটকদের মাধ্যমে একটি ষড়যন্ত্র তত্ত্বের ভিত্তিতে বিশ্বব্যাংকের প্রকল্পে দুর্নীতির অভিযোগ করেছিল। তারা এটা ভেবে আনদিত হয়েছিল যে বিশ্বব্যাংকের প্রকল্প থেকে তহবিল প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত সরকারকে একটি বিশ্রী অবস্থানে ফেলবে কারণ পদ্মা সেতু নির্মাণ আ.লীগ সরকারের নির্বাচনী অঙ্গীকার ছিল। এমনকি তারা এই ভেবে খুশি হয়েছিল যে আওয়ামী লীগের উর্বর ভূমি হিসাবে বিবেচিত দেশের খুলনা অঞ্চলে বসবাসকারী বিপুল সংখ্যক মানুষ দলটির প্রতি বিরক্ত হয়ে আওয়ামী লীগের বিপক্ষে ভোট দেবে।
এমনকি, বিএনপি চেয়ারপারসনও বহুবার বলেছেন যে আ.লীগ সরকারের আমলে পদ্মা সেতু নির্মিত হবে না। তিনি দেশবাসীকে অনুরোধ করেছিলেন সেতুটিতে ভ্রমণ না করতে কারণে এটি ভেঙে যেতে পারে। তবে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মানুষগুলোকে খুব বেশি দিন আনন্দিত থাকতে দেননি কারণ তিনি অভ্যন্তরীণ অর্থায়নে সেতুটি নির্মাণের ব্যাপারে প্রতিজ্ঞাবদ্ধ ছিলেন। দেশের অর্থনৈতিক অবস্থা বিবেচনায় এ জাতীয় সিদ্ধান্ত নেওয়া এতটা সহজ ছিল না সরকারের পক্ষে। তবে তিনি আমাদের অনেককেই তার বাবার মতো স্বপ্ন দেখতে সাহস যুগিয়েছেন যিনি মুক্তিযুদ্ধের সময় দেশবাসীকে একটি স্বাধীন বাংলাদেশের নাগরিক হওয়ার স্বপ্ন দেখেতে উদ্বুদ্ধ করেছিলেন। প্রকল্পে দুর্নীতির ব্যাপারে বিশ্বব্যাংকের অভিযোগের বিরুদ্ধে শক্তিশালী অবস্থান নেওয়ায় আমাদের প্রধানমন্ত্রী প্রশংসার দাবিদার। এই ধরণের সিদ্ধান্তের মাধমে তাঁর দৃঢ় মানসিকতাই প্রতিফলিত হয়েছে। তিনি যদি কল্পনা নির্ভর দুর্নীতির বিষয়ে বিশ্বব্যাংকের অভিযোগ মেনে নিতেন তবে এটি হতো সরকারের জন্য অসম্মানজনক ।
৪১তম স্প্যান স্থাপনের মাধ্যমে পদ্মা সেতুটি এখন দৃশ্যমান হয়ে উঠেছে। সরকার ইতোমধ্যে ইঙ্গিত দিয়েছে যে ২০২২ সালের ২৬ শে মার্চ দেশের স্বাধীনতা দিবয়ে সেতুটি চালু করা হতে পারে। সরকার ২০২২ সালের স্বাধীনতা দিবসে সেতুটি চালু করতে পারলে এটি একটি দুর্দান্ত সিদ্ধান্ত হবে। পদ্মা সেতুটি খুলনা অঞ্চলের মানুষের দীর্ঘকালীন আকাঙ্ক্ষার ফসল। এটি কেবল ভ্রমণের সময় হ্রাস করবে না, বরং এই অঞ্চলে ব্যবসা এবং বিনিয়োগের একটি নতুন দিগন্ত উন্মোচন করবে। খুলনা ও পার্শ্ববর্তী জেলাগুলোর বিভিন্ন অংশে বিভিন্ন স্থানে মাঝারি ও বৃহৎ শিল্প নির্মিত হবে। এটি দেশের বিভিন্ন অঞ্চলের সাথে মংলা বন্দরের মধ্যকার সম্পর্ককে আরও জোরদার করবে। এটি আঞ্চলিক যোগাযোগকে আরও শক্তিশালী করবে।
আমরা সবাই জানি, যে কোনও দেশের উন্নয়নে পরিবহন গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এই সেতুটি নির্মাণের ফলে এই অঞ্চলের জনগণ দ্রুততম সময়ের মধ্যে দেশের অন্যান্য অঞ্চলের সাথে তাদের সম্পদ ভাগাভাগি করে নিতে পারবে। সুতরাং, এটি আমাদের দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে ইতিবাচক ভূমিকা রাখবে এবং ফলস্বরূপ, শিগগিরই দেশের অভূতপূর্ব উন্নয়ন সংঘটিত হবে। এই সেতুটি দেশের পর্যটন শিল্পেও ব্যাপক অবদান রাখবে, যা সরকারকে বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করতেও সহায়তা করবে। এই সেতুর ইতিবাচক প্রভাব বিবেচনায় নিয়ে সরকার প্রত্যাশা করছে যে সেতুটি সমাপ্ত হওয়ার পরে দেশের জিডিপি ১.৫০% থেকে ২% বৃদ্ধি পাবে যা দেশের প্রেক্ষাপটে একটি ইতিবাচক উন্নয়ন।
এই সেতুর নির্মাণ কাজ চলাকালে নির্মাণ দলের সদস্যদের দুর্ভোগ অত্যন্ত গুরুত্ব সহকারে বিবেচনা করা উচিত কারণ আমরা সকলেই জানি ক্রোধ ও তীব্রতার কারণে পদ্মা নদী কীর্তিনাস নামে পরিচিত। ফলে এই পদ্মার উপর নির্মাণ কাজ পরিচালনা করা খুবই কঠিন। এই নদী দুই পার ভাঙা এবং দুর্যোগপূর্ণ বৈশিষ্ট্যসহ অপ্রত্যাশিত প্রকৃতির জন্যও পরিচিত। প্রায় ১২ বছর সময়কালের পরে, নদীর মূল প্রবাহ এক পাশ থেকে অন্য দিকে চলে গেছে, যার ফলে নদীর দুই তীর পরিবর্তিত হয়ে গেছে। নদীর বর্বরতা এবং দ্রুত প্রবাহিত প্রকৃতির কথা মাথায় রেখে এর উপর এমন একটি সেতু নির্মাণ এক সময় অকল্পনীয় ছিল। অতএব, নদীর তীব্রতা মোকাবেলায় প্রকৌশলীদের বিভিন্ন কৌশল বিবেচনা করতে হয়েছে।
বিভিন্ন মাধ্যমে জানা গেছে যে নির্মাণের সময় নির্মাণ দলকে প্রায় চল্লিশ তলা ভবনের উচ্চতায় নদীর তলদেশে পিলার নির্মাণ করতে হয়েছে। এই থেকে আমরা সহজেই অনুমান করতে পারি যে এই প্রকল্পে কাজ করা কতটা কঠিন ছিল। আরও জানা গেছে যে অনেক বিদেশি প্রকৌশলী নদীর তীব্রতার সাথে লড়াই করতে ব্যর্থ হয়ে দেশ ছেড়ে চলে গিয়েছিলেন। তবে, সরকার ও সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ এ জাতীয় অসুবিধা বিবেচনায় এই সেতুটি নির্মাণে আগ্রহ হারিয়ে ফেলেনি। অতএব, একটি অসম্ভব প্রকল্পের বাস্তবায়ন নিশ্চিত করার নিরলস প্রচেষ্টার জন্য সমস্ত শ্রমিক, প্রকৌশলী এবং প্রকল্পের সাথে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা বিশেষ ধন্যবাদ এবং প্রশংসা পাওয়ার যোগ্য। কোভিড-১৯ মহামারিসহ অসংখ্য অসুবিধা প্রকল্পের অগ্রগতি উল্লেখযোগ্যভাবে প্রভাবিত করেছে। গত কয়েকমাসে, অনেক শ্রমিক কোভিড-১৯ এ আক্রান্ত হয়েছে বিধায় কর্তৃপক্ষকে প্রকল্পটি যথাসময়ে শেষ করার জন্য পর্যাপ্ত শ্রমিক খুঁজে পেতে কষ্ট করতে হয়েছে।
অভ্যন্তরীণ অর্থায়নে পদ্মা সেতু নির্মাণ দেশের অর্থনীতির সক্ষমতাকে নির্দেশ করে। প্রধানমন্ত্রীর সাহস প্রদর্শন দেশের শক্তিশালী অর্থনৈতিক অবস্থানকেই নির্দেশ করে, যা কোভিড-১৯-এর মধ্যেও প্রমাণিত হয়েছে। যখন পরিবর্তিত সময়ের সাথে লড়াইয়ে অনেক শক্তিশালী অর্থনীতি হিমশিম খাচ্ছে তখন বাংলাদেশের অর্থনীতি তুলনামূলকভাবে ভাল করছে। এর সকল কৃতিত্বের দাবীদার একমাত্র আমাদের প্রধানমন্ত্রীর যিনি প্রমাণ করেছেন সততা এবং উত্সর্গতা থাকলে সবকিছুই করা সম্ভব। তাঁর বাবা একাত্তরে দেশের স্বাধীনতার এনে দিয়েছিলেন। একদল রাজনীতিবিদ এবং সশস্ত্র বাহিনীর কর্মকর্তাদের বিশ্বাসঘাতকতার কারণে তিনি দেশকে যেখানে নিতে চেয়েছিলেন নিতে পারেননি।
সে কারণেই আমাদের প্রধানমন্ত্রী বাংলাদেশকে উন্নত দেশের তালিকায় নিয়ে যেয়ে তাঁর বাবার অসম্পূর্ণ ইচ্ছা পূরণ করতে চান। তার নেতৃত্বে ২০২৪ সালের মধ্যে দেশটি মধ্যম আয়ের দেশগুলোর তালিকায় অন্তর্ভুক্ত হবে বলে আশা করা হচ্ছে। প্রধানমন্ত্রীর মূল লক্ষ্য ২০৪১ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে একটি উন্নত দেশে রূপান্তর করা। দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ হাতিয়ার হবে এই পদ্মা সেতু নির্মাণ । তাই পদ্মা সেতুর স্বপ্ন বাস্তবে রূপ নিতে শুরু করেছে। এর এই সেতুর একমাত্র রূপকার হলেন আমাদের প্রধানমন্ত্রী। সুতরাং, আমাদের সকলের উচিত বাংলাদেশকে উন্নয়নের পরবর্তী স্তরে নিয়ে যাওয়ার জন্য সম্মিলিতভাবে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে সমর্থন জানানো।
লেখকঃ অধ্যাপক, লোক প্রশাসন বিভাগ, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় ।
সৌজন্যেঃ বার্তা২৪.কম।
– দৈনিক ঠাকুরগাঁও নিউজ ডেস্ক –- চাঁদা তুলে খেলতে আসা দলই গড়ল ইতিহাস
- মিল্টন সমাদ্দারের অপকর্ম তদন্তে ৩ সদস্যের কমিটি
- জুমার নামাজের ফরজ ও হারাম
- ৪৬তম বিসিএসের প্রিলিমিনারি পরীক্ষা শুরু, পরীক্ষার্থী ৩৩৮০০০
- তানজানিয়ায় বন্যা-ভূমিধসে ১৫৫ জনের মৃত্যু
- ‘পুষ্পা: দ্য রুল’ সিনেমা মুক্তির আগেই ১০০০ কোটির ব্যবসা!
- ২ মে থেকে বৃষ্টির সম্ভাবনা, হতে পারে কালবৈশাখীও
- ওকালতি পড়ে কৃষি উদ্যোক্তা
- ঠাকুরগাঁওয়ে বৃষ্টির জন্য কাঁদলেন মুসল্লিরা
- গাইবান্ধায় যুব উন্নয়নে সরকারি উদ্যোগ নিয়ে মতবিনিময় সভা
- রংপুরে ইসতিসকার নামাজ আদায়
- দ্বিতীয় সাক্ষাতেও গুজরাটকে হারাল দিল্লি
- খুন হওয়ার ভয়ে বাড়ি ছাড়লেন সালমান খান
- সব রোগ-ব্যাধি থেকে শেফা লাভের সূরা
- জিম্মি এক ইসরায়েলি-আমেরিকানের ভিডিও প্রকাশ করেছে হামাস
- কাতারের আমিরের সফরে যা পেল বাংলাদেশ
- বাংলাদেশ-ভারত ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করবে: ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী
- র্যাবের নতুন মুখপাত্র আরাফাত ইসলাম
- গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষা: বেরোবি কেন্দ্রের পরীক্ষার্থী ৩১ হাজার ৯৪৬ জন
- গরমে ‘অতি উচ্চ ঝুঁকিতে’ বাংলাদেশের শিশুরা: ইউনিসেফ
- মরিশাসের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে তথ্য প্রতিমন্ত্রীর বৈঠক
- এভিয়েশন শিল্পের উন্নয়নে সহযোগিতা করতে চায় যুক্তরাজ্য
- সব ডিসি-এসপির সঙ্গে ইসির বৈঠক আজ
- হিট অ্যালার্ট আরো তিনদিন বাড়লো
- বিআরটিএর অভিযানে ৪০৪ মামলায় ৯ লাখ টাকা জরিমানা
- ছয়দিনের সফরে ব্যাংককে পৌঁছেছেন প্রধানমন্ত্রী
- ঢাকা থেকে ইয়াবা ব্যবসা করতে এসে পীরগঞ্জে আটক
- গ্রীষ্মকালে শীতল ত্বক
- ব্যাংককের উদ্দেশে ঢাকা ত্যাগ করলেন প্রধানমন্ত্রী
- মিয়ানমার থেকে দেশে ফিরছেন ১৭৩ বাংলাদেশি
- এভিয়েশন শিল্পের উন্নয়নে সহযোগিতা করতে চায় যুক্তরাজ্য
- বিদেশে দক্ষ কর্মী পাঠাতে আরো উদ্যোগী হতে হবে: প্রতিমন্ত্রী শফিকুর
- সংগত কারণ ছাড়া প্রকল্পের ধীরগতি মানা হবে না: রেলমন্ত্রী
- উপজেলা নির্বাচনে বিজিবি মোতায়েন করা হবে
- ‘ঈদের আগেই মুক্ত করা হবে এমভি আবদুল্লাহর ২৩ নাবিককে’
- ঈদে স্বপ্ন বাড়ি যায়নি বেরোবি শিক্ষার্থী আফ্রিদির, ফিরবে লাশ হয়ে
- সূচকের উত্থানে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
- নির্বাচনে মন্ত্রী-এমপিরা হস্তক্ষেপ করবে না: ওবায়দুল কাদের
- পুলিশের পা ধরে কাঁদলেন মায়ের ওষুধ কিনতে যাওয়া যুবক, অতঃপর...
- ভারতের নির্বাচনের পর দিল্লি সফরে যাবেন প্রধানমন্ত্রী
- ৪-৫ দিনের মধ্যেই যানজট থেকে মুক্তি পাবে ঢাকাবাসী
- মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে ধারণ করে এগিয়ে যেতে হবে: গণপূর্তমন্ত্রী
- মে মাসে ৪৪ ডিগ্রি পৌঁছাবে তাপমাত্রা
- বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে কাতারের বিনিয়োগ চেয়েছেন রাষ্ট্রপতি
- গাজায় মৃত্যু ৩৩ হাজার ছাড়াল, ঘণ্টায় ৪ শিশু মৃত্যু
- তুরস্কে আঞ্চলিক নির্বাচনে এরদোগান বিরোধীদের জয়
- শ্রমিকের অধিকার সুরক্ষিত রাখতে কাজ করবো: শ্রম প্রতিমন্ত্রী
- ভূমিহীনদের ভূমি অধিকারে সাংবাদিকদের সাথে মতবিনিময়
- ‘সোনার বাংলা বিনির্মাণে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করতে হবে’
- ‘নেপাল থেকে ৪০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ আনার প্রক্রিয়া চূড়ান্ত’